আরেকজন চিকিৎসক তৈরি হলো রামকৃষ্ণনগরে। করিমগঞ্জ জেলার প্রান্তিক এই সাংস্কৃতিক শহর থেকে চিকিৎসা শাস্ত্রে ডিগ্রি অর্জন করে এলাকার মুখ উজ্জ্বল করলেন বহ্নিশিখা দাস। রামকৃষ্ণনগরের বাসিন্দা পেশায় শিক্ষক বিশ্বজিৎ দাস ও জলি দাসের একমাত্র কন্যা বহ্নিশিখা দাস এমবিবিএস উত্তীর্ণ হয়েছে কৃতিত্বের সঙ্গে। কৃতী ছাত্রী বহ্নিশিখা ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন। সারাক্ষণ বই নিয়েই
ফের চিকিৎসকের ডিগ্রি অর্জন করে এলাকার নাম উজ্জ্বল করলেন যুবতী।
থাকতেন রামকৃষ্ণনগরের এই কন্যা। বড় হয়ে কিছু একটা করার বুক ভরা স্বপ্ন ছিল তাঁর। আর সেই কাঙ্খিত স্বপ্নকে সামনে রেখে পথ চলা শুরু বহ্নিশিখা দাসের। অবশেষে কৃতিত্বের সঙ্গে এমবিবিএস উত্তীর্ণ হলেন রামকৃষ্ণনগরের বহ্নিশিখা দাস। শুক্রবার সাংবাদিকদের বাড়িতে ডেকে শিক্ষক বিশ্বজিৎ দাস ও সহধর্মিণী জলি দাস মেয়ের চিকিৎসা শাস্ত্রে ডিগ্রি অর্জন করা নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন। এছাড়াও বহ্নিশিখা দাস ও এমবিবিএস পাস করা নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই কঠিন পথ কিভাবে অতিক্রম করলেন তা’ জানান। পাশাপাশি মেয়ের এই সাফল্যে রামকৃষ্ণনগর সহ গোটা করিমগঞ্জ জেলার জনগণের আশীর্বাদ থাকায় এটা
ফের চিকিৎসকের ডিগ্রি অর্জন করে এলাকার নাম উজ্জ্বল করলেন যুবতী।
সম্ভব হয়েছে একথাও জানাতে ভুলেন নি বিশ্বজিৎ বাবু। তাঁর এই সাফল্যে অনেকেই অভিনন্দন জানিয়েছেন। বহ্নিশিখা দাস শিলচর মেডিকেল কলেজ থেকে উত্তীর্ণ হয় এবং ৮৫০জন উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীর মধ্য সে ৪৭ নম্বর স্থান দখল করে। তার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে শংকরদেবা ইউভার্সিটি অফ হেলত সার্ভিস৷কৃতিত্বের সঙ্গে এমবিবিএস উত্তীর্ণ হওয়ায় বহ্নিশিখা দাসকে আমাদের নিউজ অবিকল পরিবারের পক্ষ থেকেও রইলো অভিনন্দন শুভেচ্ছা। রামকৃষ্ণনগর থেকে শ্যামল আচার্যের রিপোর্ট ।