হাসপাতালের ব্যস্ত জরুরি বিভাগে সিনেমার শ্যুটিং, অনুমতি কে দিল, উঠছে প্রশ্নসরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগ যে সারাদিন কি পরিমাণ ব্যস্ত থাকে সে সম্বন্ধে একটা ধারনা সকলের আছে। সেখানে রোগী দেখার পাশাপাশি চলল সিনেমার শ্যুটিংও।সরকারি হাসপাতালে জরুরি বিভাগ সারা দিনরাতই খোলা থাকে। সেখানে মুমূর্ষু মরণাপন্ন রোগীদের নিয়ে পৌঁছন তাঁদের উদ্বিগ্ন স্বজনরা। জরুরি বিভাগে ব্যস্ততা কোনও সময়েই কমে না। সাধারণ দরিদ্র মানুষ চিকিৎসার জন্য জরুরি বিভাগেই আসেন।সেখানেই এক ব্যক্তি তাঁর পরিবারের একজনকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য হাজির হয়ে হতবাক হয়ে যান। দেখেন হাসপাতালের জরুরি বিভাগে
দেশের এই হাসপাতালে চলছে সিনেমার শুটিং,কে অনুমতি দিলো ?প্রশ্ন উঠছে সর্বত্র।The question arises everywhere about who gave permission for shooting a film in this hospital in our country
থিকথিক করছে মানুষ।প্রথমে তাঁর মনে হয় হয়তো কোনও দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু ভিতরে আসতে গিয়ে তিনি বুঝতে পারেন সরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে সিনেমার শ্যুটিং হচ্ছে।সেই শ্যুটিং দলেরই ৫০ জনের ওপর মানুষ জরুরি বিভাগে ভর্তি। এমনকি হাসপাতালের সুরক্ষাকর্মীরাও সিনেমার শ্যুটিংয়ের মাঝে যাতে রোগী বা তাঁদের আত্মীয়রা ঢুকে না পড়েন তা দেখতে ব্যস্ত। তারমধ্যেই কোনওক্রমে চিকিৎসকেরা রোগী দেখছেন।সরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে সিনেমার শ্যুটিংয়ের অনুমতি কে দিল, বিষয়টি সংবাদমাধ্যম ও পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় সামনে আসার পর প্রশ্ন ওঠে বিভিন্ন মহলে। বিষয়টি নিয়ে এবার সরাসরি প্রশ্ন তুলেছে মানবাধিকার কমিশনও।কেরালার
দেশের এই হাসপাতালে চলছে সিনেমার শুটিং,কে অনুমতি দিলো ?প্রশ্ন উঠছে সর্বত্র।The question arises everywhere about who gave permission for shooting a film in this hospital in our country
এরনাকুলামের এই সরকারি হাসপাতালের জরুরি বিভাগে পাইনকিল্লি নামে একটি সিনেমার শ্যুটিং গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত চলে।এই ঘটনায় রোগী ও তাঁদের পরিবারের চরম ক্ষোভ সামনে এসেছে। চিকিৎসা পরিষেবা ব্যাহত করে সিনেমার শ্যুটিং চলেছে বলে অভিযোগ। এদিকে বিষয়টি নিয়ে কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী রিপোর্ট তলব করেছেন।দেশের এই হাসপাতালে চলছে সিনেমার শুটিং, কে অনুমতি দিলো? প্রশ্ন উঠছে সর্বত্র। ন্যাশনাল ডেস্ক রিপোর্ট নিউজ অবিকল।