মই বা সিঁড়ি ব্যবহার করে ঢেঁড়শ পাড়তে হচ্ছে দেশের এই রাজ্যে, কিন্ত কেন?ঢেঁড়স পাড়তে সিঁড়ি বেয়ে চড়তে হচ্ছে, দেশেই হল এমন কাণ্ডঢেঁড়স তো সকলেই খেয়েছেন। এ আনাজের গাছ খুব উঁচু হয়না। ফলে মাটিতে দাঁড়িয়েই ফসল তোলা যায়। সেই ঢেঁড়স পাড়তে এখন লাগছে সিঁড়ি।তাঁর বাড়ি সংলগ্ন একটি বাগান রয়েছে। সেই বাগানে তিনি কয়েকটি ঢেঁড়সের বীজ বপন করেছিলেন। অবশ্য বীজগুলি একে অপরের থেকে একটু আলাদা ছিল। অর্থাৎ ঢেঁড়স হলেও তার বিভিন্ন প্রকার ছিল।যিনি এই বীজ তাঁর বাগানে বপন
মই বা সিঁড়ি ব্যবহার করে ঢেঁড়শ পাড়তে হচ্ছে দেশের এই রাজ্যে, কিন্ত কেন?I have to use a ladder to pluck okra in this country, but why?
করেছিলেন তিনি একজন বিজ্ঞানী। নাম সন্দীপ সিংঘাই। তিনি বীজ লাগানোর পর সেই বীজ থেকে গাছ হয়। তা বাড়তেও থাকে। এরমধ্যে একটি ঢেঁড়স গাছ ক্রমশ নজর কাড়তে শুরু করে। কারণ তা লম্বা হতেই থাকেলম্বা হতে হতে সেটি মাথা ছাড়িয়ে অনেক গাছের মাথাও টপকে পৌঁছে যায় ১৮ ফুট উঁচুতে। ১৮ ফুট লম্বা ঢেঁড়স গাছ! যা শুনে অনেকে বিশ্বাস করেননি, অনেকে আঁতকে উঠেছিলেন।এমনও হতে পারে নাকি! কিন্তু দেখা যায় হয়েছে। বাস্তবেই হয়েছে। তাতে আবার ঢেঁড়সও হয়েছে। যা পাড়তে গেলে হাত তুলে পাড়া যাচ্ছেনা। মই বা সিঁড়ি লাগছে।ঢেঁড়স পাড়তে যে সিঁড়িও লাগতে পারে তা
মই বা সিঁড়ি ব্যবহার করে ঢেঁড়শ পাড়তে হচ্ছে দেশের এই রাজ্যে, কিন্ত কেন?I have to use a ladder to pluck okra in this country, but why?
অনেক কৃষি ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত বিশেষজ্ঞদের কাছেও অবাক করা। গাছটি কিন্তু দিব্যি রয়েছে। এমনকি ওই বিজ্ঞানীর বাগানে আরও ২টি ঢেঁড়স গাছ ১০ ফুট করে বেড়েছে।ঢেঁড়স গাছগুলি বাড়বে এটা জানা থাকলেও সেগুলি যে এভাবে বাড়বে তা বোধহয় স্বয়ং ওই বিজ্ঞানীও তাঁর বাগানে বপন করার সময় ভাবতে পারেননি। মধ্যপ্রদেশের ভোপালের এই ১৮ ফুট লম্বা ঢেঁড়স গাছ রীতিমত হইচই ফেলে দিয়েছে। ব্যুরো রিপোর্ট নিউজ অবিকল।