ফেসবুকের মাধ্যমে বাংলাদেশী যুবতীর সাথে পরিচয় ভারতীয় যুবকের। চাকুরীর টোপ পেয়ে সীমান্ত পেরিয়ে আসলেও শেষ রক্ষা হলো না তিন বাংলাদেশী যুবতীর। সোমবার রাতে গোপন খবরের উপর ভিওি করে তিনজন বাংলাদেশী নাবালিকাকে আটক করে ধর্মনগর মহিলা থানার পুলিশ। উল্লেখ্য ঐ তিন নাবালিকা জানায়, তারা ফেইসবুকের মাধ্যমেে ভারতের এক ছেলের সাথে পরিচয় হয়৷ ঔ ছেলেটি তাদের রেলে করে পশ্চিম বাংলার নিউ জলপাইগুরি নিয়ে যাবে এদের। নাবালিকা মেয়েগুলোকে সেখানে চাকুরী পাইয়ে দিবে বলে চোরাই পথে আগরতলা নিয়ে আসে।পরে রেলে করে নাবালিকা মেয়ে গুলো আগরতলা থেকে ধর্মনগর আসে। সেখানে
স্টেশন রোড এলাকায় এক হোটেল থেকে ওদের গ্রেফতার করে ধর্মনগর মহিলা থানার পুলিশ। পর মহিলা থানায় নিয়ে এসে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, তাদের নাম সারমিনা আক্তার সাহানা(১৯)পিতা আয়ুব আলী। ইতি সরকার ( ১৬)পিতা হুরসেদ আলম সরকার এবং তৃতীয় জন ঔশি রাণী বিশ্বাস(১৭)পিতা মৃত শ্যামল চন্দ্র সরকার। তাদের বাড়ি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায়। মামলা হাতে নিয়ে জোর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে ধর্মনগর থানার পুলিশ। তবে কি করে বাংলাদেশ থেকে তিন নাবালিকা ভারতে প্রবেশ করলো এবং এদের পেছনে কাদেরই বা হাত রয়েছে এ নিয়ে উড়ছে বড় প্রশ্ন
তিন বাংলাদেশী যুবতী আটক ধর্মনগরে,তদন্তে পুলিশ।Three Bangladeshi women detained in Dharmanagar, under investigation by the police.
! ত্রিপুরাকে করিডোর বানিয়েছে বাংলাদেশীদের যে অবৈধ প্রবেশ বাড়ছে ভারতে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রশ্ন উঠছে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বিরুদ্ধেও।তবে এই ঘটনার পেছনে আন্তজার্তিক নারী সরবরাহ চক্রের হাত থাকার সম্ভবনাই প্রবল। ব্যুরো রিপোর্ট নিউজ অবিকল।