মানুষ বিষাক্ত সাপ নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছেন,চিন্তিত চিকিৎসকরা।
যা হাসপাতালেও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করছে। অনেক ক্ষেত্রেই সাপ এমনভাবে আনা হচ্ছে যে তা যেকোনও সময় বেরিয়ে পড়তে পারে। এমন ঘটনা অনেক দেখা যাচ্ছে। যা নিয়ে চিন্তিত সেখানকার চিকিৎসকেরা। কোন সাপ তাঁকে ছোবল মেরেছে তা চিকিৎসকদের দেখাতেই সাপ নিয়েই হাজির হচ্ছেন রোগীরা।কিন্তু চিকিৎসকেরা সাফ জানিয়েছেন, কেউ যেন সাপ নিয়ে হাসপাতালে না আসেন। এতে তাঁর ছোবলের প্রতিষেধক দিতেও সুবিধা হবে। তাঁর চিকিৎসাও দ্রুত হবে। বরং সাপ সঙ্গে আনলে তা চিকিৎসকদেরও ভীত করে তুলছে। অন্য রোগীরাও ভয় পাচ্ছেন।আর একবার যদি কোনও সাপ বেরিয়ে জরুরি বিভাগে ঢুকে পড়ে তাহলে তো আর এক কাণ্ড বেঁধে যাবে। যাতে চিকিৎসা দ্রুত হয় তারজন্য সাপ সঙ্গে আনতে নিষেধ করে বার্তা দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসকেরা।তাঁরা এটাও জানিয়েছেন, সাপ আনার দরকার নেই। কারণ তাঁরা ছোবল খাওয়া জায়গা পরীক্ষা করেই বুঝে যাবেন কি চিকিৎসা করতে হবে। এজন্য ছোবল দেওয়া সাপটিকে দেখার দরকার নেই। সাপ নিয়ে হাসপাতালে মানুষ অবাক লাগলেও এটাই সত্যি।
মানুষ বিষাক্ত সাপ নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছেন,চিন্তিত চিকিৎসকরা।
সাপ নিয়ে হাসপাতালে হাজির হচ্ছেন রোগীরা। তার অনেকগুলিই বিষাক্ত সাপ। এটা অনেকদিন ধরেই চলছে। অবশেষে চিকিৎসকেরা মুখ খুললেন বিষয়টি নিয়ে।সাপ এমন এক প্রাণি যাকে দেখলে যে কোনও মানুষ ভয় পান। সাপটি বিষাক্ত হোক বা বিষহীন এটা কেউ খতিয়ে দেখেননা। সাপ মানেই
মানুষ বিষাক্ত সাপ নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছেন,চিন্তিত চিকিৎসকরা।
ভয়ের আর এক নাম। এটাই সকলের বিশ্বাস। তাই সাপ দেখলে হইচই শুরু হয়ে যায়।এদিকে সাপের ছোবল মারার ঘটনাও ঘটতেই থাকে। বিশ্বের অনেক দেশের ক্ষেত্রেই তা হয়ে থাকে। দেখা যাচ্ছে সাপে ছোবল মারলে অনেক ক্ষেত্রেই রোগী হাসপাতালে সেই সাপটিকেও পাকড়াও করে হাজির হচ্ছেন।