আজও কেউ জানতে পারলেন না কোথা থেকে আসে এই শব্দ। কিন্তু শব্দটা আসে। অনেকে শুনেছেন। অনেকে শোনেননি। তবে তা ওই শহরের মধ্যেই শোনা যায়। সব সময় যে শব্দটা এক হয় তাও নয়।অত্যন্ত ক্ষীণ তরঙ্গের এই শব্দ কখনও কর্কশ, কখনও সোঁ সোঁ করে ঘূর্ণির শব্দ, আবার কখনও গুনগুন শব্দ তো কখনও ভনভন শব্দ। শহররে যেসব বাসিন্দা এই আওয়াজ শুনেছেন তাঁরা অনেকেই এমন নানা শব্দের কথা বলেন।১৯৯০ সালের গোড়ার দিকে এই শব্দ শোনা যেতে শুরু করে মেক্সিকোর তাওস শহরে। তখনই তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়। সাধারণ মানুষ যখন এই শব্দের উৎস জানতে ব্যর্থ হন, তখন বিশেষজ্ঞদের ডাক পড়ে। কিন্তু তাঁরাও এই শব্দের উৎস সম্বন্ধে কোনও হদিশ দিতে পারেননি।শব্দটি এক এক জন শুনতে পেলেও তা কোথা থেকে আসে তা আজও অজানা। এ নিয়ে নানা ব্যাখ্যা সামনে এসেছে। কারও মতে, এ শব্দ কোনও ভিনগ্রহীদের শব্দ।তারা যখন এখানে আসে তখন এমন আজব শব্দ করে। কেউ আবার একে সরাসরি ভূতুড়ে বলে ব্যাখ্যা করেছেন। তবে ঠিক কোথা থেকে এই শব্দ আসে তা এখনও কারও
দশ দশকের ও বেশি সময় থেকে এই শহরে আজব শব্দটি শুনা যায় ! কোথায় থেকে আসে আজও কেউ জানতে পারলেন না।
জানা নেই।তাওস শহরের এই অজানা গুঞ্জন বিশ্বজুড়ে এক রহস্য হিসাবে সামনে এলেও এমন একাধিক শহর রয়েছে যেখানে এমন আজব শব্দ পাওয়া যায়। সে শব্দ কোথা থেকে আসে, কীভাবে তৈরি হয়, তা কেউ জানেননা।কোথা থেকে আসে এই আজব শব্দ, আজও তা এক রহস্যই রয়ে গেলকয়েক দশক কেটে গেলেও এখনও এ রহস্যের সমাধান হয়নি। প্রযুক্তি উন্নত হয়েছে। কিন্তু রহস্য রহস্যই থেকে গেছে। কোথা থেকে আসে সে শব্দ কারও জানা নেই।