এক সাপের জন্য অন্ধকারে গেল হাজার হাজার পরিবার, সে কিছু জানলো না।সে জানল না, তবে তার জন্য অন্ধকারে চলে গেল প্রায় ১২ হাজার পরিবারসে কিছু জানতেও পারল না। কিন্তু তার জন্য প্রায় ১২ হাজার পরিবার অন্ধকারে ডুবে গেল। ধাক্কা সামাল দিতে নাজেহাল দশা।বেশ চলছিল দিনটা। আচমকাই সব অন্ধকার। পরপর বাড়ি ডুবে গেল লোডশেডিংয়ে। কয়েকটি পরিবার নয়, সংখ্যাটা ১১ হাজার ৭০০। এই প্রায় ১২ হাজার গ্রাহকের বাড়িতে লোডশেডিং হল আচমকাই।বিশাল বা ঘিঞ্জি নয়, এমন এক শহরের প্রায় ১২ হাজার বাড়িতে একসঙ্গে লোডশেডিং মুখের কথা নয়। ফলে হইচই পড়ে যায়। এদিকে লোডশেডিং কেন হল তার কোনও উত্তর নেই বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার
এক সাপের জন্য অন্ধকারে গেল হাজার হাজার পরিবার, সে কিছু জানলো না।Thousands of families went into darkness for a snake, but it didn’t know anything.
কাছেও।যত দ্রুত সম্ভব সংস্থার ইঞ্জিনিয়ার থেকে কর্মী সকলেই নেমে পড়েন বিদ্যুৎ বিপর্যয় সামাল দিতে। দেখা যায় একটি ট্রান্সফরমারে সমস্যা। হাই ভোল্টেজ এলাকার ওই ট্রান্সফরমার কাজ বন্ধ করায় বিপত্তি।দ্রুত সারানোর ব্যবস্থা হয়। দেড় ঘণ্টা অন্ধকারে কাটানোর পর শেষমেশ ফের ১১ হাজার ৭০০ গ্রাহক বিদ্যুৎ ফিরে পান। কিন্তু কীভাবে হল এমন কাণ্ড? তার উত্তরও পাওয়া গিয়েছে।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় ঘটা এই বিদ্যুৎ বিপর্যয় যা কার্যত গোটা শহরকে অন্ধকারে ঠেলে দেয়, তার কারণ একটি সাপ। সাপটি কোনওভাবে ঢুকে পড়েছিল বিদ্যুৎ সংস্থার হাই ভোল্টেজ এলাকায়। সেখানেই রয়েছে ট্রান্সফরমার।সেটির ওপর চড়তেই ঘটে বিপর্যয়। ট্রান্সফরমারে গোলযোগ হয়। সাপের কারণে একটা শহরের অনেক পরিবার চলে গেল অন্ধকারে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ থমকে গেল দেড় ঘণ্টার জন্য। কীভাবে সাপটি ওখানে পৌঁছে গেল তা খতিয়ে দেখছে বিদ্যুৎ সংস্থা।এক সাপের জন্য অন্ধকারে গেল হাজার হাজার পরিবার, সে কিছু জানলো না। ব্যুরো রিপোর্ট নিউজ অবিকল।