সংখ্যালঘু মুসলমানরা বিজেপিকে ভোট দেন না।কিন্তু বাস্তবে বিজেপির সরকার সবাইকে সমান্তরালভাবে দেখছে।জমির পাট্টা নেই বলেই উচ্ছেদ হয়েছে।তবে বিজেপিকে ভোট দিলে জমির পাট্টার আলোটমেন্ট করা হবে।পূর্বে কংগ্রেসকে মুসলমানরা ভোট দিয়েছেন কিন্তু কোন লাভ হয় নি।বরং আজ কংগ্রেসের জন্যই মুসলমানরা বিজেপি।ফলে আর নয় এবার সকল এক হয়ে ভোট দিয়ে বিজেপির প্রার্থী কৃপানাথ কে নির্বাচিত করুন।দক্ষিণ করিমগঞ্জের উন্নয়নের দায়িত্ব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভঃ হিমন্ত বিশ্ব শর্মা সমঝে নিয়েছেন। ডিলিমিটেশনে দক্ষিণ করিমগঞ্জে অন্তর্ভুক্ত ছড়ারপার সংখ্যালঘু এলাকায় বিজেপির প্রার্থী কৃপানাথের নির্বাচনী সভায় উপস্থিত হয়ে এমনটাই বললেন দক্ষিণ করিমগঞ্জের বিধায়ক তথা প্রাক্তন মন্ত্রী সিদ্দেক আহমেদ।বিজেপির প্রার্থী কৃপানাথকে নির্বাচিত করতে করিমগঞ্জ লোকসভার চলছে সর্বত্র জোরদার প্রচারাভিযান।শনিবার দক্ষিণ করিমগঞ্জের ছড়ারপার বিজেপির হয়ে প্রচারে নেমে পড়েন বিধায়ক সিদ্দেক আহমেদ।দুপুর বারোটায় ছড়ারপার বাজারের পাশেই চলে ওই নির্বাচনী সভা।আর এতে উপস্থিত হয়ে সকলে মিলে কৃপানাথকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার আহবান জানিয়েছেন বিধায়ক সিদ্দেক।এছাড়াও তিনি ওই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপির উন্নয়নমূলক কাজকামের কথা তুলে ধরে কংগ্রেসের তীব্র সমালোচনা করেন।তাছাড়া করিমগঞ্জে বিজেপির জয় নিশ্চিত রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন বিধায়ক সিদ্দেক।বলেন,কংগ্রেসের অস্তিত্ব নেই বর্তমানে।আর সেজন্য তাঁর পুরোনো এক ভিডিও নিয়ে কংগ্রার সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল করেছে ভোট পাওয়ার আশায়।তবে ওই ভিডিও র উপর ভিত্তি করে তিনি স্পষ্টিকরণ দেওয়ার পাশাপশি আইনের মারফতে গিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন।এদিন দুই শতাধিক মানুষের উপস্থিতি চলে ওই সভা।এদিন বিধায়কের সাথে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি নেতা জয়দেব দাস, রামকৃষ্ণ মণ্ডলের দুই প্রাক্তন সভাপতি, বারইগ্রাম মন্ডল সংখ্যালঘু মোর্চার সহ সভাপতি নাছির উদ্দিন, কমরুল ইসলাম,মিসবাউল রহমান,সিরাজুল ইসলাম,প্রাক্তন জিপি সভাপতি শশাঙ্ক শেখর দাস,ভৈরব নগর মন্ডল বিজেপির সহ সভাপতি শ্রীনিবাস পাল , আব্দুর রহমান তাপাদার, মৃগাঙ্ক দত্ত চৌধুরী সহ দলীয় কার্যকর্তারা।