পরীক্ষায় পায়ে লিখে ৪০২ নম্বরে পেলেন আলম। কথায় আছে পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই।১০০ শতাংশ শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়েও আলম রহমান হাল ছাড়েনি। সে উচ্চমাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগে ৪০২ নম্বর পেয়ে নজির গড়লো। মুর্শিদাবাদ জেলার বৈদ্যনাথ পূর গ্রামের বাসিন্দা আলম। কান্দি রাজ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন আলম। মনের জোর ও আত্মবিশ্বাস কে সঙ্গী করে প্রতিবন্ধকতাকে ও হার মানিয়ে উচ্চ মাধ্যমিকে কান্দি মহকুমার নাম উজ্জ্বল করলেন বিশেষ ভাবে
পরীক্ষায় পায়ে লিখে নজড় কড়া ফল আলমের ! নম্বর দেখে চমকে যাবেন আপনি।
সক্ষম ছাত্র মোহাম্মদ আলম রহমান। পরীক্ষায় পায়ে লিখে আশি শতাংশ নম্বর পেয়ে সকলের মধ্যে নিজের আলাদা স্থান করে মুরশিদাবাদের এই ছাত্র। মাধ্যমিকে ৬২৫ নম্বর পেয়েছিলেন আলম। এদিকে আলম রহমান জানান ফল আশানুরূপ হয়েছে তবে আর একটু বেশি
পরীক্ষায় পায়ে লিখে নজড় কড়া ফল আলমের ! নম্বর দেখে চমকে যাবেন আপনি।
নম্বর পেলে ভালো হতো। প্রতিবন্ধকতা কে হার মানিযে আলম রহমান আরও বলেন পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই। মহাকাশ বিজ্ঞানী না হলেও উচ্চ শিক্ষা শেষে শিক্ষক হওয়ার ইচ্ছা আছে। ছেলের সাফল্যে অত্যন্ত খুশি পরিবার।তবে উচ্চ শিক্ষা চালানো নিয়ে চিন্তা রয়েছে পরিবারের। আলামের মা বলেন খুব অভাবের সংসার । আগামীদিনে আমার ছেলে আরও পড়তে চায়
পরীক্ষায় পায়ে লিখে নজড় কড়া ফল আলমের ! নম্বর দেখে চমকে যাবেন আপনি।
কিন্ত আমাদের তেমন সামর্থ নেই। সংসারের অবস্থা ভালো নয়, কী ভাবে ছেলের পড়াশুনা চালিযে যাবো বুঝে উঠতে পারছি না। আলমের এই সাফল্যে অনেকেই সংবর্ধনা জানিয়েছেন। ব্যুরো রিপোর্ট।