এক ভয়ঙ্কর অগ্নিকাণ্ডে প্রায় 17 টি গরুর মৃত্যু হল কাঠালতলির ইন্দুরাইল বস্তিতে।গুরতর ভাবে বাড়ির মালিক সহ আরও দুটি গরু আহত হয়েছে। এই ঘটনায় নিন্দার ঝড় উঠেছে সর্বত্র। উপযুক্ত তদন্তক্রমে একাণ্ডে জড়িতদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্থির দাবি তোলেছেন এলাকাবাসী। জানাগেছে-পাথারকান্দি অসম ত্রিপুরা সীমান্তের কাঠালতলি এলাকার ইন্দুরাইল বস্তির বাসিন্দা রামধারি কৈরি প্রতিদিনের মতো গতকাল রাতেও ঘুমিয়ে পড়েন। রাত আড়াইটা নাগাদ কুকুরের
এক হৃদয় বিদারক ঘটনা ঘটলো তিলভূমে,ঘটনায় চাঞ্চল্য বিরাজ করছে এলাকা জুড়ে। A heart-wrenching incident occurred in Tilbhum, and turmoil is prevailing throughout the area due to the incident.
ডাক শুনে ঘুমথেকে উঠে বাড়ির চতুর্থদিক ঘুরে দেখেন। তখন অবধি সবকিছু ঠিকই ছিল। তারপর আবার ঘুমিয়ে পড়েন।কিছুক্ষন পর হঠাৎ তারই এক বোন হঠাৎ ঘুম থেকে উঠলে দেখে গোয়াল ঘরে আগুন লেগে দাউদাউ করে জ্বলছে। তৎক্ষণাৎ বাড়ির অন্যান্যরা ঘুম থেকে উঠে চিৎকার শুরু করলে আশপাশের লোকেরা এসে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগান।কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। মুহুর্তে সমগ্র গোয়ালঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে গোয়াল ঘরে থাকা প্রায় 17 টি গরু আগুনে পুড়ে যায়।
এক হৃদয় বিদারক ঘটনা ঘটলো তিলভূমে,ঘটনায় চাঞ্চল্য বিরাজ করছে এলাকা জুড়ে। A heart-wrenching incident occurred in Tilbhum, and turmoil is prevailing throughout the area due to the incident.
গুরুতর ভাবে আরও দুটি গরু আহত হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ কর্মী নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছান কাঠালতলি পুলিশ ফাড়ির এএসআই সজল চক্রবর্তী।তিনি ঘটনার প্রথামিক তদন্ত করলেও সেই তদন্ত অব্যাহত রয়েছে বর্তমানে। এদিকে মৃত গরুগুলোর ময়নাতদন্তের জন্য পশু চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করেছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের পর মৃত গরুগুলোকে মাটিতে পুতে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।এদিকে ঘটনাস্থলে পৌছান বাঘন জিপির প্রাক্তন সভানেত্রী শিপ্রারাণী কৈরি,মেদলি জিপির প্রাক্তন সভাপতি অন্তুবাল্মীকি দাস,জেলা চা মোর্চার সভাপতি সত্যনারায়ণ সালিয়া,প্রাক্তন ওয়ার্ড সদস্য দেবতোষ
এক হৃদয় বিদারক ঘটনা ঘটলো তিলভূমে,ঘটনায় চাঞ্চল্য বিরাজ করছে এলাকা জুড়ে। A heart-wrenching incident occurred in Tilbhum, and turmoil is prevailing throughout the area due to the incident.
দেবনাথ,জয়নারায়ণ কানু সহ আরও বিশিষ্ট জনেরা। সবাই এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে উপযুক্ত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শাস্তির দাবি তোলে ছেন। সেই সাথে সরকারি ভাবে ক্ষতিপুরনের জন্য অসম সরকার তথা পাথারকান্দির বিধায়ক কৃষ্ণেন্দু পালের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা। উল্লেখ্য-২০১৫ সালে একই স্থানে জয়শঙ্কর যাদবের গোয়াল ঘরে এভাবে অগ্নিসংযোগের ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল। সেখানে প্রায় ৩২ টা গরু আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয়।রঞ্জিত কৈরীর রিপোর্ট।