চা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পুরু হল, চুমুকে গ্রহণ লাগার অবস্থা।চা ছাড়া কি চলে। কাজের ফাঁকে এক কাপ চা বা এক ভাঁড় চা নতুন করে কাজের প্রেরণা যোগায়। সেই চায়ের কাপে গরম চুমুক নিয়ে এবার চিন্তা বাড়ছে।চা পানের ধনী দরিদ্র হয়না। ওটা চাই। কফি সমাজের একটি অংশের পছন্দের হতে পারে, কিন্তু চা সকলের। সারাদিনে কাজের ফাঁকে, অবসরের ফাঁকে,গল্প আড্ডার ফাঁকে, ব্যস্ততার ফাঁকে চা চাইই চাই। সে খরচ সাপেক্ষ
বর্ষার মরশুমে ও আঠ শতাংশ চায়ের ফলন কমেছে রাজ্যে,চিন্তার ভাঁজ চা প্রেমীদের।In the monsoon this year, tea production has decreased by eight percent in the state, worrying tea enthusiasts.
দামি চায়ের এক পেয়ালা চা হতে পারে অথবা রাস্তার ধারের চায়ের দোকানের এক ভাঁড়।চা ছাড়া জীবন অচল। এবার সেই মাঝেমধ্যেই চায়ের চুমুকে গ্রহণ লাগার অবস্থা। ভারতে চায়ের যোগানদার প্রধানত ২টি রাজ্য। একটি পশ্চিমবঙ্গ, অন্যটি অসম। এবার সেই ২টি রাজ্যেই আবহাওয়া অচেনা খেলায় মত্ত।দাপুটে অচেনা গরম এবং অনাবৃষ্টি চায়ের উৎপাদনকে অনেকটাই তলানিতে এনে ফেলেছে। চলতি বছরে এপ্রিল পর্যন্ত অসমে চায়ের ফলন কমেছে ৮ শতাংশ। পশ্চিমবঙ্গে ১২ শতাংশ। এই হ্রাস আরও বেড়ে মে মাসে অসমে হয়েছে ২০ শতাংশ এবং পশ্চিমবঙ্গে ৪০ শতাংশ।অত্যধিক গরমে চা গাছের তাজা ভাব উধাও হয়েছে। যা আদপে পরবর্তী সময়ে চায়ের ফলন কমার ইঙ্গিতই বহন করছে।
বর্ষার মরশুমে ও আঠ শতাংশ চায়ের ফলন কমেছে রাজ্যে,চিন্তার ভাঁজ চা প্রেমীদের।In the monsoon this year, tea production has decreased by eight percent in the state, worrying tea enthusiasts.
চা প্রধানত বৃষ্টির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। রোদ এবং বৃষ্টি পেতে থাকলে চা গাছ সবচেয়ে ভাল থাকে।এবার পশ্চিমবঙ্গ ও অসমের পাহাড়ের ঢালে চা বাগানগুলিতে অত্যধিক গরম এবং অনাবৃষ্টি চা চাষের প্রবল ক্ষতি করেছে। আবার যখন বর্ষা ঢোকার পর সেখানে বৃষ্টি শুরু হয়েছে তখন অন্য ক্ষতি হচ্ছে।বর্ষা ঢোকার পর পশ্চিমবঙ্গের চা বাগানগুলিতে একটানা বৃষ্টি হচ্ছে। রোদের দেখাই মিলছে না। এই অতিবৃষ্টি এবং রোদের দেখা না মেলাও আবার চা চাষের জন্য ক্ষতিকর। ফলে এবার চা চাষ বড় ধাক্কার মুখে পড়েছে।এখনও
বর্ষার মরশুমে ও আঠ শতাংশ চায়ের ফলন কমেছে রাজ্যে,চিন্তার ভাঁজ চা প্রেমীদের।In the monsoon this year, tea production has decreased by eight percent in the state, worrying tea enthusiasts.
পশ্চিমবঙ্গে চা উৎপাদন ২৫ শতাংশ পিছিয়ে আছে। অসমে পিছিয়ে আছে ৪০ শতাংশ। যা কার্যত চা ব্যবসায় বড় আর্থিক ক্ষতির ইঙ্গিত বহন করছে।আর তা যদি হয় তাহলে চায়ের দাম বাড়ার সম্ভাবনা একেবারেই উড়িয়ে দিতে পারছেন না চা ব্যবসায়ীরা। যার সরাসরি প্রভাব এসে পড়বে আম জনতার চা পানের অভ্যাসে। ন্যাশনাল ডেস্ক রিপোর্ট নিউজ অবিকল।