পোস্টারে ছিলেন না অভিনেত্রী সুস্মিতা সেন, কিন্ত সব হোর্ডিংয়েই ছিলেন তিনি। কী হয়েছিল সেই সিনেমায়?পোস্টারে ছিলেননা, সিনেমা মুক্তির পরদিন সব হোর্ডিংয়েই সুস্মিতা সেন, রাতারাতি কি হয়েছিলসিনেমা রিলিজের আগে পোস্টারে ছিলেননা। কিন্তু মুক্তির পরদিন থেকে সব পোস্টার গেল বদলে। সব হোর্ডিং, পোস্টারে শুধুই সুস্মিতা সেন। কি হয়েছিল রাতারাতি।রাতারাতি কি ম্যাজিক হয়েছিল? সুস্মিতা কি কোনও প্রভাব খাটিয়েছিলেন? এমন কিছুই হয়নি। একবারের জন্য তিনি জিজ্ঞেস করেননি যে তাঁর ছবি পোস্টার, হোর্ডিংয়ে নেই কেন?বরং ম্যায় হুঁ না সিনেমার পরিচালক ফারাহ খান সিনেমা মুক্তির আগে তাঁকে ফোন করেন। ক্ষমাও চেয়ে নেন। কেননা সিনেমায় সুস্মিতার উপস্থিতি খুবই কম করে দেওয়া হয়েছিল এডিটের সময়। ফলে পর্দায় তাঁর সেভাবে দেখা মেলেনি।সেদিন সুস্মিতা ফারাহ খানকে বলেন, এতে তিনি কিছু মনে করছেননা। কিন্তু মনে মনে খারাপ লেগেছিল। এরপর সিনেমা মুক্তি পায়। রীতি মেনে দিনটা শুক্রবারই ছিল।সেদিন রাতে তাঁকে যশজি ফোন করেন বলে একটি সাক্ষাৎকারে জানান সুস্মিতা। জানান, তিনি ফোনে জানান ম্যায় হুঁ না
পোস্টারে ছিলেন না অভিনেত্রী সুস্মিতা সেন, কিন্ত সব হোর্ডিংয়েই ছিলেন তিনি। কী হয়েছিল সেই সিনেমায়?Sushmita Sen was not present on the poster, but she was featured in all the hoardings. What happened with that movie?
সিনেমাটি তিনি দেখেছেন। আর সুস্মিতা যখন যখন পর্দায় এসেছেন চোখ ফেরানো যায়নি।তিনি আরও বলেন, বিরতির পরও তাঁর উপস্থিতি পর্দায় থাকা উচিত ছিল। সুস্মিতা জানান, এর পরদিন একটি ঘটনা অবাক করে দেয় সুস্মিতাকে।২০০৪ সালের সেই সুপারহিট সিনেমা মুক্তির পরদিন শনিবার মুম্বই শহর জুড়ে আগের পোস্টার বদলে যায়। শুক্রবার মুক্তির দিন পর্যন্ত পোস্টারে সুস্মিতা সেন ছিলেনই না। রাতারাতি শহর জুড়ে নতুন পোস্টার হোর্ডিং ছেয়ে যায়। ন্যাশনাল ডেস্ক রিপোর্ট নিউজ অবিকল।