বন বিভাগ যেখানে প্ল্যান্টেশন করছে এটা বন বিভাগেরই জায়গা।এটা চা বাগানের জায়গা নয়। টানা দুদিন বিতর্কের পর অবশেষে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করলো বন বিভাগ। বন বিভাগের মতে গত দুমাস থেকে প্ল্যান্টেশন এর কাজ চলছে পঞ্চাশ হেক্টর জমিতে কিন্ত এতো দিন কেউ কোনো অভিযোগ জানায় নি। হঠাৎ করে গতকাল প্ল্যান্টেশনের কাজ চলতে থাকায় বাগানের জমি ও শ্মশান ঘাট বলে দাবি করে এগিয়ে আসে কিছু লোক। তাঁরা এখানেই ক্ষান্ত থাকে নি উগড়ে ফেলে দেয় ফেন্সিং সহ চারা গাছ। মাথার খুলি উদ্ধারের ঘটনা ও নাকচ করে বন বিভাগ বন বিভাগের মতে প্রায় এক মাস পূর্বে কাজ করে ছিল জেসিবি কিন্ত তাঁরা অভিযোগ করে যে গতকাল নাকি জেসিবি কাজ করেছে বন বিভাগের মতে এই ঘটনা কে ধামা চাপা দিতে হয়ত কেউ অন্য
প্ল্যান্টেশন কাণ্ড!প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলো বন বিভাগ।Plantation Cane! The Forest Department expressed their reaction.
জায়গা থেকে খুলি এনে এখানে রেখেছে। বন বিভাগের আরও অভিযোগ কাজের শুরু থেকেই তাঁরা স্থানীয়দের সাথে মিলে মিশে কাজ করে যাচ্ছে বিভিন্ন সময়ে স্থানীয়দের বিভিন্ন কথা রেখেছেন কিন্ত গতকালের এই ঘটনা শুধু নিন্দনীয় নয় আশ্চর্যজনক ও বটে। এছাড়া বন বিভাগের আরও অভিযোগ এখানে শ্মশান আছে বলে কোনো রেকর্ড নেই । গত দুমাস থেকে কাজ করে যাচ্ছি কিন্ত কেউ এসে বলে নি যে এখানে শ্মশানের জায়গা আছে বলে। এই জায়গা একশো শতাংশ বন বিভাগের জায়গা বলে দাবি করেছেন বন আধিকারিক।গুগল ম্যাপে ও বন বিভাগের জায়গা বলে উল্লেখ রয়েছে।শ্রমিকরা গত রবিবার এসে বন বিভাগ কে বলেছিল যে এটা বন বিভাগের জায়গা। বন বিভাগ তাদের ডিমারকেশন করে দেখার কথা বলে,
প্ল্যান্টেশন কাণ্ড!প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলো বন বিভাগ।Plantation Cane! The Forest Department expressed their reaction.
ডিমারকেশনে চা বাগানের জায়গা থাকলে ছেড়ে দেবে বন বিভাগ। খুলি উদ্ধারের জায়গাটি শ্মশানের জায়গা নয় বলে জানায় বন বিভাগ। স্থানীয় বাসিন্দারা ও বন বিভাগ কে বলে নি এখানে শ্মশান ছিল। ঘন জঙ্গলের মধ্যে শ্মশান হতে পারে কী প্রশ্ন বন বিভাগের। এই ঘটনায় উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে চার জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে বন বিভাগ।রঞ্জিত কৈরীর রিপোর্ট ।