পৃথিবীর সবথেকে পুরোনো হোটেলের নাম কী জানেন? বয়স শুনলে ও অবাক হবেন! সবিশেষ প্রতিবেদনে।পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো হোটেলের বয়স ১৩০০ বছর, কোথায় সেই হোটেলপৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো হোটেল এটি। বয়স শুনলে বিশ্বাস নাও হতে পারে। এই হোটেলের বয়স ১ হাজার ৩০০ বছর। যেখানে এখনও মানুষ হাজির হন এক বিশেষ টানে।৭০৫ খ্রিস্টাব্দে তৈরি হয়েছিল একটি হোটেল। চারিদিকে পাহাড় ঘেরা প্রকৃতি। যেন এক টুকরো স্বর্গ। সেখানেই বৌদ্ধ সন্ন্যাসী ও পরিব্রাজকদের কথা মাথায় রেখে হোটেলটি তৈরি করা হয়। সে সময় এমন এক হোটেলের কথা কেউ ভাবতেই পারতেন না। বিশ্বের কোথাও হোটেল নামক কিছু ছিলই না।১৩০০ বছর আগে সেই অভিনব ধারনা নিয়ে তৈরি হয় এই নিশিয়ামা অনসেন কিয়ানকান হোটেলটি। তৈরি করেন ফুজিওয়ারা মাহিতো নামে এক ব্যক্তি। জাপানের এই হোটেল তখনকার দিনে ছিল এক অত্যাধুনিক ভাবনা।হোটেলটির আরও একটি মাহাত্ম্য হল এর পরম্পরা। ৫৩ প্রজন্ম ধরে এই হোটেল চালিয়ে এসেছে একই পরিবার। এটাও একটা রেকর্ড। এ হোটেলের
পৃথিবীর সবথেকে পুরোনো হোটেলের নাম কী জানেন? বয়স শুনলে ও অবাক হবেন, সবিশেষ দেখুন প্রতিবেদনে।Do you know the name of the world’s oldest hotel? You’ll be amazed when you hear its age! Check out the detailed report.
একটা আলাদা টান আছে। এটা এই হোটেলের আজও মুখ্য আকর্ষণ। তা হল এর উষ্ণপ্রস্রবণ।৪টি উষ্ণপ্রস্রবণ রয়েছে হোটেলের চারধারে। যখন সেটি তৈরি হয়েছিল তখন থেকেই এই হোটেলে যাঁরা থাকতে আসতেন তাঁদের জন্য এই প্রকৃতির কোলের উষ্ণপ্রস্রবণ ছিল হোটেলের বাড়তি উপহার।এখন সেই উষ্ণপ্রস্রবণের জল দিয়েই ৬টি পুল তৈরি হয়েছে হোটেলে। যেখানে যাঁরা থাকতে আসছেন তাঁরা স্নান করতে পারেন। হোটেলে রয়েছে ৩০টি একটু বেশিই বড় ঘর।হোটেলটি পৃথিবীর সর্বপ্রাচীন হোটেল হওয়ায় তার একটা আকর্ষণ তো আছেই। অনেকেই এই হোটেলে একটা রাত কাটাতে পারলে নিজেকে এক ইতিহাসের সাক্ষী বলে মনে করেন।হোটেলটি কিন্তু ১ হাজার ৩০০ বছর পুরনো বলে সেই পুরনোই রয়ে গেছে এমনটা নয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হোটেল ব্যবসা যেভাবে দুনিয়া জুড়ে বদলেছে তার সঙ্গে খাপ খাইয়ে তালে তাল মিলিয়ে নিজেদের উন্নত করেছেন এই হোটেলের কর্ণধাররা। ফলে হোটেলটিতে আধুনিকতার ছোঁয়ার অভাব নেই। সবচেয়ে বড় কথা প্রকৃতির কোলে এমন হোটেলে থাকাটা এক পরম প্রাপ্তি।পৃথিবীর সবথেকে পুরোনো হোটেলের নাম কী জানেন? বয়স শুনলে ও অবাক হবেন! সবিশেষ প্রতিবেদনে। ব্যুরো রিপোর্ট নিউজ অবিকল।